এলাহী নেওয়াজ খান ১৮৭৫ ইং সালে নেত্রকোণা জেলা সদরের কাটলী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম আলী নেওয়াজ খান। তিনি ১৮৯৪ সালে ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে এন্ট্রান্স, ১৮৯৬ সালে কলিকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে এফ, এ এবং ১৮৯৮ ইং সালে একই কলেজ থেকে বি,এ পাশ করেন। সেসময় সরকারী চাকুরীর সুযোগ পেয়েও তা প্রত্যাখ্যান করে করটিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। সেখানে চাকুরীকালীন কলিকাতার রাজচন্দ্র কলেজ থেকে ১৯০৪ সালে আইন শাস্ত্রে ডিগ্রী অর্জন করেন। তখনও মুন্সেফের চাকরীর জন্য মনোনীত হয়েও তা প্রত্যাখ্যান করেন। ১৯০৪ সালে মা-মাটি আর মানুষের টানে নেত্রকোণা ফিরে এসে ল'বারে যোগদান করেন।
এলাহী নেওয়াজ খান ছিলেন নেত্রকোণা জেলার প্রথম গ্র্যাজুয়েট ও প্রথম বি,এল ডিগ্রীধারী এবং প্রথম মুসলমান উকিল। তাঁর নেতৃত্বে নেত্রকোণা জেলায় খেলাফত আন্দোলন শক্তিশালী হয়ে উঠে। দলীয় রাজনীতিতে কংগ্রেসের সাথে যুক্ত থেকে অসহযোগ আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। তিনি নেত্রকোণা পৌরসভার প্রথম মুসলমান চেয়ারম্যান হিসেবে ১৯১২ থেকে ১৯১৪ সাল নাগাদ দ্বায়িত্ব পালন করেন। তিনি নেত্রকোণা লোকাল বোর্ড (যা বর্তমানে জেলা পরিষদ নামে পরিচিত) এর প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আজীবন চেয়ারম্যান হিসাবে দ্বায়িত্বে ছিলেন।
তিনি শিক্ষা বিস্তার ও সামাজিক জাগরণে অগ্রনী ভূমিকা পালন করেন। সামাজিক দ্বায়বদ্ধতা এবং মা-মাটি-মানুষের টানে তিনি আঞ্জুমান আদর্শ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়, নেত্রকোণা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ ( যা বর্তমানে বড় মসজিদ নামে পরিচিত) এবং সাতপাই গোরস্থান প্রতিষ্ঠা করেন।
এলাহী নেওয়াজ খান ১৯২৬ সালের ৩০শে মার্চ ইন্তেকাল করেন। তিনি নেই কিন্তু তাঁর কীর্তিময় জীবনের সাক্ষর আজীবন বয়ে চলবে এ নেত্রকোনা।
এলাহী নেওয়াজ খান ছিলেন নেত্রকোণা জেলার প্রথম গ্র্যাজুয়েট ও প্রথম বি,এল ডিগ্রীধারী এবং প্রথম মুসলমান উকিল। তাঁর নেতৃত্বে নেত্রকোণা জেলায় খেলাফত আন্দোলন শক্তিশালী হয়ে উঠে। দলীয় রাজনীতিতে কংগ্রেসের সাথে যুক্ত থেকে অসহযোগ আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। তিনি নেত্রকোণা পৌরসভার প্রথম মুসলমান চেয়ারম্যান হিসেবে ১৯১২ থেকে ১৯১৪ সাল নাগাদ দ্বায়িত্ব পালন করেন। তিনি নেত্রকোণা লোকাল বোর্ড (যা বর্তমানে জেলা পরিষদ নামে পরিচিত) এর প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আজীবন চেয়ারম্যান হিসাবে দ্বায়িত্বে ছিলেন।
তিনি শিক্ষা বিস্তার ও সামাজিক জাগরণে অগ্রনী ভূমিকা পালন করেন। সামাজিক দ্বায়বদ্ধতা এবং মা-মাটি-মানুষের টানে তিনি আঞ্জুমান আদর্শ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়, নেত্রকোণা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ ( যা বর্তমানে বড় মসজিদ নামে পরিচিত) এবং সাতপাই গোরস্থান প্রতিষ্ঠা করেন।
এলাহী নেওয়াজ খান ১৯২৬ সালের ৩০শে মার্চ ইন্তেকাল করেন। তিনি নেই কিন্তু তাঁর কীর্তিময় জীবনের সাক্ষর আজীবন বয়ে চলবে এ নেত্রকোনা।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন