শাখাওয়াত হোসেন বাহার নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা উপজেলার বৈরাটি ইউনিয়নের কাজলা গ্রামে জম্মগ্রহন করেন। তাঁর বাবার নাম মহিউদ্দিন তালুকদার এবং মায়ের নাম আশরাফুননেছা।
মুক্তিযুদ্ধে তাঁরা সাত ভাই ও তিন বোন সবাই অংশ নেন। চার ভাই খেতাবপ্রাপ্ত। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর প্রতীক খেতাব প্রদান করে।
শাখাওয়াত হোসেন ১৯৭১ সালে একাদশ শ্রেণীর ছাত্র থাকাবস্থায় মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তাঁর অন্যান্য ভাইবোনদের সাথে তিনিও ঝাঁপিয়ে পড়েন যুদ্ধে। পাকিস্তানী সেনাবাহিনী ময়মনসিংহ দখলের জন্য অগ্রসর হতে থাকলে তিনি ইপিআরদের সংগঠিত করে মধুপুর সেতুর অপর পাশে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। কিন্তু পাকিস্তান সেনাবাহিনী বিমান আক্রমনের মাধ্যমে তাদের প্রতিরোধ ভেঙে দেয়। এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি তিনি ভারতে যান। তুরায় এক্সপ্লোসিভ ও লিডারশিপ প্রশিক্ষণ শেষে ১১ নম্বর সেক্টরের ঢালু ও মহেন্দ্রগঞ্জ সাবসেক্টরে যুদ্ধ করেন। যুদ্ধের ময়দানে সবসময় তিনি দেশ-মাটি-মানুষ আর সহযোদ্ধাদের কথা ভাবতেন। নিজের জীবন বিপন্ন করে মাতৃভূমির পাশাপাশি সহযোদ্ধাদের বাঁচাতে নিজের জীবন বাজি রাখার নজির অনেক।
স্বাধীনতা অর্জনের পরও দেশের সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক মুক্তির সংগ্রামে তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য। বড় ভাই কর্নেল তাহেরের নেতৃত্বে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরে সিপাহী-জনতার যে অভ্যুথ্থান হয় তাতে তাঁর প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল। অভ্যুথ্থানে কর্নেল তাহের গ্রেফতার হলে ২৬ নভেম্বর ঢাকাস্থ ভারতীয় দূতাবাসে এক কমান্ডো অভিযানে নেতৃত্ব দেন এবং মৃত্যু বরণ করেন।
মুক্তিযুদ্ধে তাঁরা সাত ভাই ও তিন বোন সবাই অংশ নেন। চার ভাই খেতাবপ্রাপ্ত। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর প্রতীক খেতাব প্রদান করে।
শাখাওয়াত হোসেন ১৯৭১ সালে একাদশ শ্রেণীর ছাত্র থাকাবস্থায় মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তাঁর অন্যান্য ভাইবোনদের সাথে তিনিও ঝাঁপিয়ে পড়েন যুদ্ধে। পাকিস্তানী সেনাবাহিনী ময়মনসিংহ দখলের জন্য অগ্রসর হতে থাকলে তিনি ইপিআরদের সংগঠিত করে মধুপুর সেতুর অপর পাশে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। কিন্তু পাকিস্তান সেনাবাহিনী বিমান আক্রমনের মাধ্যমে তাদের প্রতিরোধ ভেঙে দেয়। এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি তিনি ভারতে যান। তুরায় এক্সপ্লোসিভ ও লিডারশিপ প্রশিক্ষণ শেষে ১১ নম্বর সেক্টরের ঢালু ও মহেন্দ্রগঞ্জ সাবসেক্টরে যুদ্ধ করেন। যুদ্ধের ময়দানে সবসময় তিনি দেশ-মাটি-মানুষ আর সহযোদ্ধাদের কথা ভাবতেন। নিজের জীবন বিপন্ন করে মাতৃভূমির পাশাপাশি সহযোদ্ধাদের বাঁচাতে নিজের জীবন বাজি রাখার নজির অনেক।
স্বাধীনতা অর্জনের পরও দেশের সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক মুক্তির সংগ্রামে তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য। বড় ভাই কর্নেল তাহেরের নেতৃত্বে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরে সিপাহী-জনতার যে অভ্যুথ্থান হয় তাতে তাঁর প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল। অভ্যুথ্থানে কর্নেল তাহের গ্রেফতার হলে ২৬ নভেম্বর ঢাকাস্থ ভারতীয় দূতাবাসে এক কমান্ডো অভিযানে নেতৃত্ব দেন এবং মৃত্যু বরণ করেন।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন