বাংলাদেশের বরেণ্য রাজনীতিক, সাংবাদিক ও মুক্তিযোদ্ধা কুন্তল বিশ্বাস ইংরেজী ১৯৪৬ সালের ৯ আগস্ট / বাংলা ২০ শ্রাবণ ১৩৫৩ নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার মন্তলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম-দ্বারকানাথ বিশ্বাস এবং মাতার নাম সচিত্র বালা বিশ্বাস।
কুন্তল বিশ্বাস বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) নেত্রকোনা জেলা কমিটির সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন।এ ছাড়াও উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, রবীন্দ্র সঙ্গীত সন্মিলন পরিষদ, জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সদস্য ছিলেন।
কুন্তল বিশ্বাস ষাটের দশকের ছাত্র আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচনসহ রাজনৈতিক আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। মুক্তিযুদ্ধে তিনি ন্যাপ, সিপিবি ও ছাত্র ইউনিয়নের সমন্বয়ে গঠিত গেরিলা বাহিনীতে বিশেষ দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়নে সম্মান দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় ছাত্র ইউনিয়নের জগন্নাথ হল শাখার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ৬৬'র ৬ দফা, ৬৭'র শিক্ষা আন্দোলন, ৬৯'র গণ অভ্যুত্থান, ৭০'র নির্বাচনসহ আন্দোলনের ঐতিহাসিক দিনগুলোতে তিনি গুরম্নত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
১৯৭০ সালে ‘সাপ্তাহিক একতা’ পত্রিকায় যোগ দেন। সিপিবির সহযোগিতায় ১৯৭৩ সালে জার্মানির বার্লিনে যান। সেখানে মার্কসবাদ-লেনিনবাদের ওপর উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। রাজনৈতিক কারণে দুবার তিনি কারাবরণ করেন। আশির দশকে তিনি নেত্রকোনা ফিরে আসেন এবং পরবর্তীতে দৈনিক ভোরের কাগজ-এর নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে আবারো সাংবাদিকতায় ফেরেন। ১৯৯৮ সালে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকা প্রকাশিত হলে তিনি সেখানে নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেন।
বরেণ্য এ রাজনীতিক, সাংবাদিক ও মুক্তিযোদ্ধা ১৫ জানুয়ারি, ২০১২ পরলোক গমন করেন।
কুন্তল বিশ্বাস বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) নেত্রকোনা জেলা কমিটির সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন।এ ছাড়াও উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, রবীন্দ্র সঙ্গীত সন্মিলন পরিষদ, জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সদস্য ছিলেন।
কুন্তল বিশ্বাস ষাটের দশকের ছাত্র আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচনসহ রাজনৈতিক আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। মুক্তিযুদ্ধে তিনি ন্যাপ, সিপিবি ও ছাত্র ইউনিয়নের সমন্বয়ে গঠিত গেরিলা বাহিনীতে বিশেষ দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়নে সম্মান দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় ছাত্র ইউনিয়নের জগন্নাথ হল শাখার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ৬৬'র ৬ দফা, ৬৭'র শিক্ষা আন্দোলন, ৬৯'র গণ অভ্যুত্থান, ৭০'র নির্বাচনসহ আন্দোলনের ঐতিহাসিক দিনগুলোতে তিনি গুরম্নত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
১৯৭০ সালে ‘সাপ্তাহিক একতা’ পত্রিকায় যোগ দেন। সিপিবির সহযোগিতায় ১৯৭৩ সালে জার্মানির বার্লিনে যান। সেখানে মার্কসবাদ-লেনিনবাদের ওপর উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। রাজনৈতিক কারণে দুবার তিনি কারাবরণ করেন। আশির দশকে তিনি নেত্রকোনা ফিরে আসেন এবং পরবর্তীতে দৈনিক ভোরের কাগজ-এর নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে আবারো সাংবাদিকতায় ফেরেন। ১৯৯৮ সালে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকা প্রকাশিত হলে তিনি সেখানে নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেন।
বরেণ্য এ রাজনীতিক, সাংবাদিক ও মুক্তিযোদ্ধা ১৫ জানুয়ারি, ২০১২ পরলোক গমন করেন।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন